কোথাও দুধ সাদা,
কোথাও আবার মাখনের মতো
হাল্কা হলদেটে, কোথাও আবার
সোনালী। মাঝেমাঝে আবার গোলাপি। শান্ত নর্মদার দুই ধারে মার্বেল পাহাড়ের রঙিন
রূপ যেন অবর্ননীয় ।
মধ্যপ্রদেশের
জব্বলপুরের মার্বেল রক লা-জবাব। জব্বলপুর শহর ঠেকে ২০
কিলোমিটার দূরে ভেড়াঘাট রয়েছে
মার্বেল রক। গিরিখাত দিয়ে বয়ে গিয়েছে নর্মদা। নভেম্বরের শুরু। রোদের তাপ প্রচণ্ড। চড়ে বসেছিলাম নৌকায়। গাইড বলেছিল ভালো না
লাগলে টাকা দিতে হবে না। প্রথম দিকে নদীর ওপর পাহাড়ের
খানিক অংশ দেখা যাচ্ছিল। তারপর নদী একটা বাঁক ঘুরতেই বদলে গেল ছবি। নানা
রঙের
মার্বেলের সমন্বয়ে মার্বেল রকের অপরূপ রূপ দেখলাম দুই চোখ ভরে।এরসঙ্গে গাইডের মজাদার গল্প। পাহাড়ের বিভিন্ন আকারকে পৌরাণিক দেবদেবতার সঙ্গে কল্পনা করে নানারকম কাহিনি নৌবিহার জম্পেশ করে তুলেছিল।অফুরন্ত তথ্য ভাণ্ডার তাদের ।গাইড একে একে বলতে শুরু করল কোন কোন ছবির শুটিং হয়েছে এখানে। জানাল, আমরা যাওযার দুদিন আগেই সেখানে হৃত্বিক রোশন শুটিং করে গিয়েছেন। শাহরুখ খান ও করিনা কাপুরের ‘অশোক’ সিনেমার শুটিং ও হয়েছিল এখানেই।
মার্বেলের সমন্বয়ে মার্বেল রকের অপরূপ রূপ দেখলাম দুই চোখ ভরে।এরসঙ্গে গাইডের মজাদার গল্প। পাহাড়ের বিভিন্ন আকারকে পৌরাণিক দেবদেবতার সঙ্গে কল্পনা করে নানারকম কাহিনি নৌবিহার জম্পেশ করে তুলেছিল।অফুরন্ত তথ্য ভাণ্ডার তাদের ।গাইড একে একে বলতে শুরু করল কোন কোন ছবির শুটিং হয়েছে এখানে। জানাল, আমরা যাওযার দুদিন আগেই সেখানে হৃত্বিক রোশন শুটিং করে গিয়েছেন। শাহরুখ খান ও করিনা কাপুরের ‘অশোক’ সিনেমার শুটিং ও হয়েছিল এখানেই।
পড়ন্ত বিকেলে মার্বেল রকের
সেই রূপ দেখে কল্পনা করতে
পারছিলাম জ্যোৎস্না রাতে তা কতটা মায়াবী হয়ে ওঠে। কিন্তু যাত্রায় সে রূপ দেখার সুযোগ ছিল না। তাই খানিক আফশোস নিয়েই ফিরতে হয়েছীল।সেই সঙ্গে আশাও অবশ্য একটা ছিল, যে কোনও এক জোছনা রাতে হয়তো আমারও কপালে জুটে
যাবে পার্থিব জগতের অপার্থিব সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ।
কী ভাবে যাবেন
সড়ক, রেল ও আকাশপথে জব্বলপুর
যাওয়া যায়। জব্বলপুরে বিমানবন্দর রয়েছে। রেল স্টেশন আছে।হাওড়া থেকে শক্তিপুঞ্জ এক্সপ্রেস জব্বলপুর
জায়।সড়ক যোগাযোগও ভালো।
থাকা
এখানে বিভিন্ন মানের হোটেল আছে.
ডবল বেডরুম নন এসি ভাড়া ১০০০-১২০০ থেকে শুরু
এসি রুম ১৬০০-১৮০০ থেকে শুরু
মরশুম অনুযায়ী ভাড়া কম-বেশি হয়
খাবার
No comments:
Post a Comment